চলতি বছরের জুলাই থেকে আগস্ট সময়ে নাবিকদের অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে সিফেরার্স হ্যাপিনেস ইনডেক্স প্রকাশ করেছে ‘মিশন টু সিফেরার’। সূচকে দেখা গেছে, তৃতীয় প্রান্তিকে হ্যাপিনেস বা প্রসন্নতা বাড়লেও নাবিকদের মধ্যে প্রত্যাবাসনের আশা বেশ কমে গেছে।
চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিকের হ্যাপিনেস সূচকে নাবিকদের মধ্যে সুখানুভবে পতন দেখা যায়। দ্বিতীয় প্রান্তিকে তাতে আরো অবনমন ঘটে। আর তৃতীয় প্রান্তিক অর্থাৎ করোনাভাইরাসসৃষ্ট মহামারির চূড়ান্ত সময়ে নাবিকদের অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে এ সূচক প্রণয়ন করা হয়। এ সময়ে দীর্ঘদিন সমুদ্রে অবস্থানরত বিপর্যস্ত নাবিকদের কল্যাণে আন্তর্জাতিক মেরিটাইম সংস্থার (আইএমও) উদ্যোগে বেশকিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়। তাতে নাবিকদের মধ্যে প্রসন্নতা কিছুটা বাড়লেও প্রত্যাবাসন অর্থাৎ কবে তারা পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে মিলিত হতে পারবে, সে বিষয়ে অনিশ্চয়তা তাদের মধ্যে গেড়ে বসেছে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।